সংবাদের উপাদান(Elements of News)
বিভিন্ন দিক মাথায় রেখে তবেই কোনো সংবাদ লেখা বা উপস্থাপন করা হয়। যে দিকগুলো বিচার বিবেচনা করে সংবাদ লেখা বা উপস্থাপন করার কাজটি করা হয়, সেগুলোকেই সংবাদের উপাদান হিসাবে ধরা হয়। একটি সংবাদকে সুষ্টভাবে তুলে ধরতে গেলে সংবাদের উপাদানের উপর ভিত্তি করেই লেখা ও উপস্থাপন করা হয়। কোনো সংবাদ প্রকাশ করার আগে তার উপাদান ঠিকঠাক আছে কিনা সেইদিক যাছাই করে নিতে হয়।
১. বস্তুনিষ্ঠতা: যে সংবাদ প্রকাশ করা হবে সেই সংবাদকে সবসময়ই নিরপেক্ষ হতে হবে। কোনো ঘটনা ঘটলে সেই ঘটনাকে তার সত্যতা বজায় রেখে শ্রোতা/দর্শক/পাঠকের সামনে তুলে ধরতে হবে, অর্থাৎ সেই ঘটনা যেমন ঘটেছে তেমন করেই প্রকাশ করা।
২. পক্ষপাতহীন: কোনো সংবাদ প্রকাশের সময় মাথায় রাখতে হবে তা যেন কোনো দল বা সংঘটনের পক্ষপাতিত্ব না করে, অর্থাৎ পক্ষপাতহীন ভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে হবে।
৩. নৈকট্য: নিজস্ব এলাকা, রাজ্য ও দেশের কোনো ঘটনা আগে গুরুত্ব পাবে এবং তা সংবাদ হিসাবে বিবেচিত হবে। জাপানে ও ভারতে একইসাথে ভূমিকম্প হলে জাপানের ভূমিকম্পের থেকে আমাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে আমাদের দেশের ভূমিকম্প। আমাদের দেশের ভূমিকম্পের খবরই তখন প্রথমে জায়গা পাবে।
৪. সময় উপযোগী: সংবাদকে সর্বদাই হতে হবে সময় উপযোগী। কোনো ঘটনা ঘটলে যত দ্রুত সম্ভব প্রকাশ বা উপস্থাপন করতে হবে। আজকে ঘটা কোনো ঘটনা দুদিন পরে প্রকাশ করলে পাঠকদের আগ্রহ হারাবে।
৫. বিশ্বাসযোগ্যতা: কোনো সংবাদ প্রকাশ করলে মানুষ তা সহজেই বিশ্বাস করে নেয়। সেজন্য সংবাদকে সবসময়ই সত্যতা বজায় রেখে প্রকাশ বা উপস্থাপন করা দরকার, যাতে সংবাদের প্রতি মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় থাকে।
৬. সহজ সরল ভাষার ব্যবহার: যাতে সকল শ্রেণীর মানুষ খুব সহজেই কোনো ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারে তারজন্য সংবাদ প্রকাশের সময় সহজ সরল ভাষার ব্যবহার করতে হয়। সহজ সরল ভাষায় সংবাদ প্রকাশ করলে পাঠকদের তা সহজেই বোধগম্য হয়।
৭. সরল বাক্যের ব্যবহার: কোনো ঘটনাকে সংবাদ হিসাবে প্রকাশ করার সময় কথার জটিলতায় না গিয়ে সরল বাক্যের ব্যবহার করতে হবে, যাতে পাঠক সহজেই তা বুঝতে পারে।
৮. মানবিক আবেদন: মানুষের মনে সাড়া জাগায় এমন মানবিক আবেদনমূলক কোনো ঘটনা সংবাদ হিসাবে প্রকাশ বা উপস্থাপন করলে তা মানুষের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয়।
এইসব উপাদানগুলি মাথায় রেখে কোনো সংবাদ প্রকাশ বা উপস্থাপন করলে তা অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয় ও সেই সংবাদের প্রতি বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।
- সংবাদের উপাদান
১. বস্তুনিষ্ঠতা: যে সংবাদ প্রকাশ করা হবে সেই সংবাদকে সবসময়ই নিরপেক্ষ হতে হবে। কোনো ঘটনা ঘটলে সেই ঘটনাকে তার সত্যতা বজায় রেখে শ্রোতা/দর্শক/পাঠকের সামনে তুলে ধরতে হবে, অর্থাৎ সেই ঘটনা যেমন ঘটেছে তেমন করেই প্রকাশ করা।
২. পক্ষপাতহীন: কোনো সংবাদ প্রকাশের সময় মাথায় রাখতে হবে তা যেন কোনো দল বা সংঘটনের পক্ষপাতিত্ব না করে, অর্থাৎ পক্ষপাতহীন ভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে হবে।
৩. নৈকট্য: নিজস্ব এলাকা, রাজ্য ও দেশের কোনো ঘটনা আগে গুরুত্ব পাবে এবং তা সংবাদ হিসাবে বিবেচিত হবে। জাপানে ও ভারতে একইসাথে ভূমিকম্প হলে জাপানের ভূমিকম্পের থেকে আমাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে আমাদের দেশের ভূমিকম্প। আমাদের দেশের ভূমিকম্পের খবরই তখন প্রথমে জায়গা পাবে।
৪. সময় উপযোগী: সংবাদকে সর্বদাই হতে হবে সময় উপযোগী। কোনো ঘটনা ঘটলে যত দ্রুত সম্ভব প্রকাশ বা উপস্থাপন করতে হবে। আজকে ঘটা কোনো ঘটনা দুদিন পরে প্রকাশ করলে পাঠকদের আগ্রহ হারাবে।
৫. বিশ্বাসযোগ্যতা: কোনো সংবাদ প্রকাশ করলে মানুষ তা সহজেই বিশ্বাস করে নেয়। সেজন্য সংবাদকে সবসময়ই সত্যতা বজায় রেখে প্রকাশ বা উপস্থাপন করা দরকার, যাতে সংবাদের প্রতি মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় থাকে।
৬. সহজ সরল ভাষার ব্যবহার: যাতে সকল শ্রেণীর মানুষ খুব সহজেই কোনো ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারে তারজন্য সংবাদ প্রকাশের সময় সহজ সরল ভাষার ব্যবহার করতে হয়। সহজ সরল ভাষায় সংবাদ প্রকাশ করলে পাঠকদের তা সহজেই বোধগম্য হয়।
৭. সরল বাক্যের ব্যবহার: কোনো ঘটনাকে সংবাদ হিসাবে প্রকাশ করার সময় কথার জটিলতায় না গিয়ে সরল বাক্যের ব্যবহার করতে হবে, যাতে পাঠক সহজেই তা বুঝতে পারে।
৮. মানবিক আবেদন: মানুষের মনে সাড়া জাগায় এমন মানবিক আবেদনমূলক কোনো ঘটনা সংবাদ হিসাবে প্রকাশ বা উপস্থাপন করলে তা মানুষের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয়।
এইসব উপাদানগুলি মাথায় রেখে কোনো সংবাদ প্রকাশ বা উপস্থাপন করলে তা অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয় ও সেই সংবাদের প্রতি বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।
খুব ভালো লেখা। পড়ে ভালো লাগলো
ReplyDelete